SAIC MATS

আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন একটি আধুনিক মেডিকেল ইনস্টিটিউট

Update News

সাইক ম্যাটস-এ আপনাকে স্বাগতম

বিশ্বায়নের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ যখন উন্নয়নের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় অদক্ষ, অর্ধশিক্ষিত জনবল দ্বারা রোগ নির্ণয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজ চলছিল। সেখান থেকে পরিত্রাণের জন্য দক্ষ ও মানসম্পন্ন রোগ নির্ণয়কারি মেডিকেল টেকনোলজিস্ট তৈরি ও বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আর্ত পীড়িত মানুষের সেবা করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে ২০০৫ সালে পথচলা শুরু হয়। যাত্রা শুরুর প্রথম বছরেই অনুমোদিত আসন সংখ্যার সবকটিতে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে ২০০৬-২০০৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে পর্যায়ক্রমে টেকনোলজি ও আসন সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। বর্তমানে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ১ টি কোর্স ও ৬০ টি আসনে (সিট) উন্নীত হয় এবং অনুমোদিত সকল আসনে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করতে সক্ষম হয়। সময়ের পরিক্রমায় সেই প্রতিষ্ঠানটি আজ পেয়েছে পূর্ণতা। সকল আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানের সুবিধা সম্বলিত ডিজিটাল ক্যাম্পাস যা বর্তমানে আমাদের দেশে দৃষ্টান্ত। গত কয়েক বছরে বেসরকারি ও সরকারি ইনস্টিটিউট সমূহের মধ্যে অন্যতম সেরা মেডিকেল ইনস্টিটিউটে পরিণত হয়েছে।

MATS - এ কেন পড়বেন?

বর্তমানে সরকারি পর্যায়ে মাত্র ৮টি ম্যাটস প্রতিষ্ঠান আছে। এত অল্প প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংখ্যক মেডিকেল সহকারী ডাক্তার তৈরি করা সম্ভব নয়, বিবেচনা করেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এই কোর্স চালু করেছে সরকার। এই কোর্স সম্পন্নকারীদের সরকার Diploma of Medical Faculty ডিগ্রি দিয়ে থাকেন। চাকরি না করলেও একজন DMF (Diploma of Medical Faculty) ডাক্তার প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার হিসেবে যে কোন স্থানে প্র্যাকটিস করে উপার্জন করতে পারবেন। অর্থাৎ এই কোর্স করলে চাকরির সাথে সাথে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ আছে। এই সেক্টরে পড়াশোনা করলে তরুণ প্রজন্ম নিঃসন্দেহে পাবে ভবিষ্যৎ কর্মময় জীবনের দিক নিদের্শনা
আমাদের লক্ষ্য আমাদের শিক্ষার্থীদের আরও স্বপ্ন দেখতে, আরও শিখতে, আরও কিছু করতে এবং তাদের নিজ নিজ জীবনের যাত্রায় আরো উন্নত হয়ে উঠতে অনুপ্রাণিত করা।
অধ্যক্ষ — সাইক ম্যাটস

IHT-তে কেন পড়বেন?

একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এর কাজ হল সঠিক রোগ নির্ণয় করা। সঠিক রোগ নির্ণয়ের উপর নির্ভর করে রোগীর সুস্থতা। মেডিকেল টেকনোলজিষ্টদের রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসক রোগীর নির্ভূল ব্যবস্থাপত্র প্রদান করেন। এটি একটি প্রফেশনাল ও সেবামূলক কাজ। ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেল টেকনোলজিস্ট হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করতে পারে।
Students
0 +
Alumni
0 +
Teachers
0 +
HAVE QUESTIONS? ASK A SPECIALIST

01936-005804
01936-005805

6 DAYS A WEEK FROM 09:00 AM TO 5:00PM

Scroll to Top

Online Admission

মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট ( ম্যাটস )

বর্তমানে সরকারি পর্যায়ে মাত্র ৮টি ম্যাটস প্রতিষ্ঠান আছে। প্রাতিষ্ঠানিক অপ্রতুলতার কারনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও এই কোর্স চালু করেছে সরকার। এই কোর্স সম্পন্ন কারীদের Diploma of Medical Faculty Degree দেয়া হয়। চাকরি না করলেও একজন DMF ডাক্তার প্রাইভেট চেম্বার করেও উপার্জন করতে পারে। অর্থাৎ এই কোর্স করলে চাকরির পাশাপাশি আত্ম-কর্মসংস্থানেরও যথেষ্ট সুযোগ আছে। এই সেক্টরে পড়াশোনা করলে তরুন প্রজন্ম নিঃসন্দেহে পাবে ভবিষ্যৎ কর্মময় জীবনের দিক-নির্দেশনা।

ভর্তির যোগ্যতা

জ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হবে। ভর্তিকৃত সালের ৫ বছর আগের শিক্ষা বিরতি শিথিল যোগ্য।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

ATS কোর্স সম্পর্ন্ন কারীকে DMF সার্টিফিকেট প্রদান করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ। এই ডিগ্রি প্রাপ্তদের কে বলা হয় সহকারী ডাক্তার। DMF ডিগ্রি প্রাপ্ত ডাক্তারদের কর্মক্ষেত্রের পরিধি বিশাল। সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, বিভিন্ন স্বাস্থ্য – উপকেন্দ্র, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, স্কুল হেলথ্‌ ক্লিনিক, বিভিন্ন আধাসরকারি/ কর্পোরেশন যেমনঃ তিতাস গ্যাস, বি আই ডব্লিউ টি এ, বিজি প্রেস, বাংলাদেশ বিমান, ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান যেমন:- ব্র্যাক,আশা, গণস্বাস্থ্য, কেয়ার, গণ সাহায্য সংস্থা, আই সি ডি ডি আর বি, সেভ দ্যা চিলড্রেন, প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে তারা নিয়োগ প্রাপ্ত হয় এবং কাজ করার সুযোগ পায়। এছাড়াও দেশি বিদেশী নানা প্রতিষ্ঠানেও কাজ করার সুযোগ রয়েছে। ভবিষ্যতে আরও নতুন নতুন কর্ম ক্ষেত্র তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি চাকরিতে DMF দের সাব এ্যাসিস্টেন্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার বা উপ-সহকারী চিকিৎসক কর্মকর্তা অথবা মেডিকেল এ্যাসিস্টেন্ট হিসাবে এবং বেসরকারি ক্ষেত্রে নানাবিধ পদে চাকরির সম্ভাবনা রয়েছে। এক কথায়, এই কোর্স সম্পন্ন করলে ১০০% নিশ্চিত চাকরি অথবা আত্ম-কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।

ল্যাবরেটরি মেডিসিন (প্যাথলজি)

সঠিক রোগ নির্নয়ের উপর নির্ভর করে একজন রোগীর আরোগ্য হওয়ার সম্ভাবনা। মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসক রোগীর নির্ভুল ব্যবস্থাপত্র প্রদান করেন বলে মেডিকেল সেক্টরে প্যাথলজিস্টদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট হিসাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করতে পারে।

ভর্তির যোগ্যতা

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হবে। ভর্তিকৃত সালের ৫ বছর আগের শিক্ষা বিরতি শিথিল যোগ্য।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

সরকারি/বেসরকারি মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক, ক্লিনিক সমূহে টেকনোলজিস্ট হিসাবে চাকরির সুযোগ। সরকারি/বেসরকারি হেলথ টেকনোলজি ইনস্টিটিউটে ল্যাব ইন্সট্রাকটর হিসাবে নিয়োগ। বিদেশে চাকরির সুযোগ ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ। ডিপ্লোমা শেষ করেই চিফ টেকনোলজিস্ট, ডিপাটমেন্টাল সুপার ভাইজার, ল্যাব ইনচার্জ এবং ল্যাব সাইন্টিস্ট অফিসার পর্যন্ত হতে পারে।

ফার্মেসি

মেডিকেল সাইন্সের দ্রুত উন্নতির হেলথ সায়েন্স এবং কেমিক্যাল সায়েন্সের ঠিক মাঝামাঝি জায়গায় ফার্মেসি বিষয়টির অবস্থান। এই পেশায় একজন ফার্মাসিস্টের দায়িত্ব নিয়মিত ঔষধের ব্যবহার নির্দিষ্ট করা। Pharmacy কোর্সটি যারা সম্পন্ন করবে তারা সরকারি অথবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পাবে। মেডিকেল সায়েন্সের দ্রুত উন্নতির ফলে প্রতিদিনই আসছে বাজারে নতুন নতুন ঔষধ। আমাদের বিপুল জনগোষ্ঠীর কারণে ফার্মাসিস্টের চাহিদা ক্রমাগত ভাবে বেড়েই যাচ্ছে। বিদেশে বিরাট অংকের ঔষধ আমাদের দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে।

ভর্তির যোগ্যতা

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হবে। ভর্তিকৃত সালের ৫ বছর আগের শিক্ষা বিরতি শিথিল যোগ্য।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

১। সরকারি/বেসরকারি মেডিকেল কলেজসমূহ এবং সরকারি/বেসরকারি হেল্থ ২। টেকনোলজি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ। ৩। রিটেল ফার্মাসিস্ট হিসেবে নিয়োগ। ৪। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মাসিস্ট হিসেবে নিয়োগ। ৫। হসপিটাল ফার্মাসিস্ট হিসেবে নিয়োগ। ৬। রিসার্চ ফার্মাসিস্ট হিসেবে নিয়োগ। ৭। বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানীতে নিয়োগ। ৮। আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ। ৯। বিদেশে চাকরির সুযোগ।

ফিজিওথেরাপি

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা বিজ্ঞানের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই বিষয়টিতে যারা ডিপ্লোমা ডিগ্রি গ্রহণ করবে তারা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা সহ জনগণের পূনর্বাসনে বিশেষ ভূমিকা করতে সক্ষম হবে। ফিজিওথেরাপিস্টরা যে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কাজ করে থাকে তার মধ্যে মাসকুলোস্কেলিটাল, কার্ডিওপ্লামোনারি, নিওরোলজি, অর্থোপেডিক্স সহ অন্যান্য শাখা যেমন- চর্ম ও গাইনি শাখায় কাজ করে থাকে।

ভর্তির যোগ্যতা

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হবে। ভর্তিকৃত সালের ৫ বছর আগের শিক্ষা বিরতি শিথিল যোগ্য।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

১। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ২। জেলা হাসপাতাল ও থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। ৩। এনজিও, বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে। ৪। স্পোর্টস ক্লাব ও পুর্নবাসন কেন্দ্রে।

রেডিওলজি এন্ড ইমেজিং

রেডিওলজি হচ্ছে ইমেজিং এর মাধ্যমে এক বিশেষ ধরনের রোগ শনাক্ত করার পদ্ধতি। যেমনঃ সিটি স্ক্যান, এক্স-রে, এম আর আই ও আল্ট্রাসাউন্ড, যা ডাক্তারকে রোগ নির্ণয় করে সফলভাবে চিকিৎসা প্রদান করতে সাহায্য করে। রেডিওলজি ব্যতিত বর্তমান যুগে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় করা একেবারেই অসম্ভব। রেডিও টেকনোলজিস্টরা তাই চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

ভর্তির যোগ্যতা

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হবে। ভর্তিকৃত সালের ৫ বছর আগের শিক্ষা বিরতি শিথিল যোগ্য।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

* সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে * রেডিওলজি টেকনোলজিস্ট হিসেবে চাকরি করতে পারবে। * নিউক্লিয়ার মেডিসিন টেকনোলজিস্ট হিসেবে কাজ করতে পারবে। * বিদেশে চাকরির সুযোগ। * আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ।

ডেন্টাল টেকনোলজি

রুমডো বাংলাদেশের একটি বৃহৎ ও স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান যার স্থায়ী ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত বই সমৃদ্ধ সুবিশাল লাইব্রেরী, সু-সজ্জিত ও সরঞ্জাম পূর্ন শ্রেণীকক্ষ ও ল্যাবরেটরী রয়েছে। আমাদের এখানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফুলটাইম শিক্ষক শিক্ষিকা দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মেডিকেল সম্পর্কিত বিষয় সমূহ এম.বি.বি. এস ডাক্তার দ্বারা পড়ানো হয়। সাইক কলেজ অব মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ এর অধীনে ডিপ্লোমা এবং IHT তে ডেন্টাল টেকনোলজি পড়ানো হয়।

ভর্তির যোগ্যতা

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হবে। ভর্তিকৃত সালের ৫ বছর আগের শিক্ষা বিরতি শিথিল যোগ্য।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

সফলভাবে কোর্স সম্পন্নকারীদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যাপক ক্ষেত্র বিদ্যমান । তার মধ্যে- ১। সরকারি ও বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ, মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা ও উপজেলা হাসপাতাল গুলোতে চাকরির সুযোগ। ২। ডেন্টাল ক্লিনিক গুলোতে ডেন্টাল সার্জনদের সহকারী চাকরির সুযোগ। ৩। বিদেশী চাকরির এবং আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ। ৪। বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যারা বর্তমানে নিয়োজিত আছে তারা প্রতি মাসে আকর্ষণীয় বেতন উত্তোলণ করছে।